শিক্ষার্থীদের ছোট সময় থেকে মনের কোনে লুকায়িত ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নে, তাদের অভীষ্ঠ লক্ষ্যে পৌঁছে দিতে, রেটিনা মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল এডমিশন কোচিং তার পথ চলার ৪৩ টি বসন্ত অতিক্রম করছে। কিছু প্রতারক, দালাল চক্র রেটিনার এজেন্ট/বিক্রয় প্রতিনিধি পরিচয়ে লিফলেট বা ভিজিটিং কার্ড ছাপিয়ে শিক্ষার্থীদের সাথে প্রতারণা করছে। সেশন চলাকালীন সময়ে সমস্যাটি আরো প্রকট ভাবে আমাদের সামনে আসে। এদের ধোঁকায় পড়ে শিক্ষার্থীরা আর্থিক ও মানসিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে।


কি পরিচয় দেয়-
       ১. মার্কেটিং এক্সিকিউটিভ
       ২. এডমিশন কনসালটেন্ট
কি কথা বলে-
       ১. বিশেষ ছাড়ে ভর্তি করিয়ে দিবে।
       ২. ভালো ব্যাচে (!), সুবিধাজনক সময়ে ভর্তি করিয়ে দিবে।


বাস্তবে তারা কি করে-
১. ভর্তির জন্য টাকা নিয়ে এর সম্পূর্ণ বা একটা বড় অংশ তারা নিজেরা রেখে তোমার নামে বকেয়া রেখে দেয়। (তোমাকে ১৭০০০/- ভর্তি করিয়ে দেয়ার আশ্বাস দিবে কিন্তু জমা দিবে ৮০০০/-)
২. ভর্তি না করিয়েই টাকা নিয়ে পলায়ন করবে, ভর্তির জাল ডকুমেন্টস সরবরাহ করবে।
ফলাফল-
তুমি আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হবে। তোমার উচ্চশিক্ষার পথ বাধাগ্রস্থ হবে।


করণীয়-
১. অফিসের ডেস্ক ব্যতীত অন্য কোথাও, কারো নিকট নগদ লেনদেন না করা
২. অফিসিয়াল বিকাশ মার্চেন্ট নম্বর ছাড়া অন্য কোথাও অনলাইন লেনদেন না করা

বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে রেটিনা কর্তৃপক্ষ, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের হয়রানি রোধে আর্থিক জালিয়াতি ও প্রতারক চক্রের বিরুদ্ধে শাস্তি মূলক ব্যবস্থা নিতে সম্প্রতি তেজগাঁও থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি নথিভূক্ত করেছে (জি.ডি. নং ৬১৮)।